এস্পীয়নাজ ডেট লাইন ঢাকা - ঢাকা - মালটা - অজানা গন্তব্য;
এস্পীয়নাজ ডেট লাইন ঢাকা - ঢাকা - মালটা - অজানা গন্তব্য;
স্টিম বাথ রুমের পাশে দাড়িয়ে ছিল বক্সের অপেক্ষায় সুসান ; মৃদু পায়ে ধীর গতিতে এগিয়ে আসলো মিস কোয়েন এর কাছে ; চারদিকে চোখ ,সজাগ দৃষ্টি ; আলো আধারির সন্নিবেশিত স্টিম - গরম বাস্প নিগৃহীত হচ্ছে দরজা দিয়ে; কানে কানে জিগ্গেস করলো খোদা বক্স - কেন এত গোপনে দেখা? উত্তরে কোনো কিছু না বলেই দুজনায় ঢুকে গেল স্টিম রুমে।
বললো স্বল্প আওয়াজে ; আমার চাই রাশিয়ান অস্ত্র পাচার কারীদের নাম এবং ওদের মদ্ধপ্রাচিও টেরর গ্রুপদের বিশদ বিবরণ - বিনিময়ে পাবে , এক মিলিয়ন পাউন্ড - করাচির তোমার হাবিব জুরিখ ব্যাংকার একাউন্ট এ কাল সকালে পেয়ে যাবে ; ওসমান খালিদ যেন কিছু না জানে। পাকিস্তানি মহিলা দের প্রতি লালসা ও স্নিগ্ধ উষ্ণ সাহচর্য - অপূর্ব এই সুন্দরীর উদ্দাত্ত একপ্রকার আহ্বান খোদা বক্সের মাথার বাক্সটা খারাপ হবার উপায় ; কিছুক্ষণ ভেবে বলল - এক মিলিয়ন পাউন্ড আর সাথে চাই ব্রিটিশ ভিসা ; আমি বাকি জীবন ব্রিটেনেই কাটাতে চাই- এটাই আমার জীবনের শেষ কাজ; এই বিবাগী জবনের অবসান টানতে চাই - কেন উ হেল্প মি?
ভুরু কুচকে অল্পক্ষণ ভাবলো সুসান , কানে কানে বললো ; ফাইন উইল ডু ইট টু বাট ই নিড অল ডিটেল্স - কাল সকালের আগে, বক্স বললো , কেন আই ট্রাস্ট অসমান ? সুসান মাথা নেড়ে হা বোধক সম্মতি দিল;
খোদা বক্স এক বারো ভাবলো না ; কথায় সুসান পেল ওর ব্যাঙ্ক একাউন্ট ? বোকা - মহিলার গন্ধে বিভোর এস এস জি অপারেটিভ ; যা নাকি এক মাত্র সম্ভব পাকিস্তানি পুরুষের দ্বারা। যৌন তৃপ্তি এই সকল অর্ধেক সভ্য পাকিস্তানীদেরকে একমাত্র শোভা পায় ; একাত্তুরে ওদের পূর্ব পুরুষেরাও একই জঘন্য নারকীয় বলত্কারের তান্ডব চালিয়েছিল নিরীহ বাঙালিদের উপর।
নাত্সী যেমন গৃনিত ইহুদিদের কাছে ; ঠিক তেমনি পাকিস্তানিরা বাঙালিদের কাছে।
মুচকি হেসে সুসান বলল - সব ডিটেলস সহ সব কাগজ যেন কাল সকালের আগেই সুসানের নিকট পৌছে যায়; টাকা এবং ভিসা ব্যবস্থা হবে সাথে সাথে ; যেই কথা সেই কাজ। একটা জগত মোহনী হাসি দিয়ে বাই বলে বিদায় নিল সুসান।
চল্লিশ বসর বয়সী খোদা বক্স অনেকক্ষণ সেই উষ্ণ ভিজা স্টিম রুমের বেঞ্চে শুয়ে থাকলো আর স্বপ্নে বিভোর হয়ে গেল সুসানের মোহে আর টাকার প্রাচুর্যের সম্ভাবনায়।
হূ গিভস এ ডেম - মরুক ঐ সব মুসলিম নামক পশু গুলো - সব নাম, ঠিকানা ও অন্যান্য সব দিয়ে দিব সুসান কে ; আর এর পর টাকা গুলো হাতে আসা মাত্রই গায়েব হয়ে যাব চিরতরে ; খুঁজে আর কেই পাবে না আমাকে।
কিন্তু, কি চায় এই বুড্ডা অসমান মিয়া ? ভেবে পেল না কোনো সুরাহা ; সকালে আবার দেখা হবে - নানা প্রশ্নের মাঝে হারিয়ে ওই বেঞ্চেই চোখ বুজে এক ঘুম মারলো খোদা বক্স।
শিকারী যেমন তার শিকার কে চিনতে ভুল করে না ঠিক তেমনি খোদা বক্স মনে মনে সুসান কে তার পরবর্তী শিকার ভেবে গদগদ - ও জানে কিভাবে সুসান কে সে গায়েল করবে এবং তার ইচ্ছা চরিতার্থ করবে; ঘুনাক্ষরেও ভাবলো না নে কে এই সুসান ? কি ওর কাভার , কেন তার চাই মিডেল ইস্ট টেরর গ্রুপদের খবর, এজেন্টের নাম, রাশিয়ার সরবরাহকারীর সকল পাত্তা? নাহ, কোনো সন্দেহ এর কোনো অবকাশ নাই ওর মোটা মাথায় এই মুহুর্তে, ওর দরকার টাকা এবং এই অপূর্ব সুসানের সান্নিধ।সাহচর্জ এবং তৃপ্তি ও লালসা।
সুসান ইতিম ধ্যে জেরুলামকে জানিয়ে দিয়েছে খোদা বক্সের সাথে তার আলোচনার কথা- আই ফোনের ইনস্ট্যান্ট মেসেজ কে এনক্রিপ্ট করে - উত্তর ও এসে গেছে '' গো এহেড '' - মোসাদের নিকট এই মিডেল ইস্ট টেরর গ্রুপদের নেটওয়ার্ক তসনস করে দেয়া অতন্ত প্রয়োজন ওদের নিজেদের শান্তিতে বেছে থাকার নিমিত্তে; এস্পীয়নাজের জন্য এই অস্ত্র সাপ্লাই নেটওয়ার্ক কে ইটা এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ওরা কি ভাবে খোদা বক্স কে ডিল করবে এবং কেন ওসমান খালিদ এই কাবাবে হাড্ডি হলো এটাই ভেবে পাচ্ছে না সুসান।
ওসমান কার লোক - চায় সে খোদা বক্সের কাছে ? ওসমান খালিদ চায় না বাংলাদেশ কোনো ভাবেই উন্নতি করুক; সে চায় বাংলাদেশ কে পুনরায় পূর্ব পাকিস্তান বানাতে; ভারতীয় দের চলে পরে বেয়াকুফ বাঙাল আদমী ওর পবিত্র পাকিস্তান টাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছে - মোহাম্মদ আলী জিন্নার থেকেও যেন খালিদের পাকিস্তান প্রীতি অনেক প্রকট।
ওসমান শুনেছে এই দুর্ধর্ষ খোদা বক্সের কথা - ও এও জানে; - ইকবাল খান - খোদা বক্সের পিতা এক সময় ওসমানের পল্টনের হাবিলদার মেজর ছিল যখন ওসমান ওই পল্টনের টু আই সি।
লিবিয়াতে খোদা বক্স অনেক বার প্রকাশ করেছে তার বাংলাদেশে মিসন এ যাওয়ার ইচ্ছা - বিভিন্ন দেশ ভিত্তিক মুসলিম গ্রুপদের নেতাদের এবং ওদের বাংলাদেশি অংশ এর উপর নজর অনেক দিনের কিন্তু দুই এ দুই চার এক জায়গায় করা যাচ্ছে না অনেক দিন যাবত।
এস্পীয়নাজ এক বিশাল অজানা অচেনা জনপদ - যেখানে সবাই হাটা চলা করে কেই কাউকে চিনে না কিন্তু সবার অজান্তে সবাই ''জহুরী যেমন পাথরের মাঝ থেকে হীরা খুঁজে নেয়'' - ঠিক তেমনি কানেক্সন খুঁজে পাওয়ার জন্য ওরাও জুহুরির চেয়ে কোনো অংশে কম না।
ওসমান এক পাকিস্তান , খোদা বক্স বাবার প্রতিশোধ , সুসানা টেরর গ্রুপ উতপাটন , বাংলাদেশী গিনিপিগ এবং কিভাবে বাংলাদেশকে আবার তলাবিহীন বাস্কেটে রুপান্তরিত করার অপপ্রয়াস, লাস্টলি খোদা বক্সের মাধ্যমে - ওসমান খালিদের ডাবল ক্রস প্রণালীতে খুঁজে বের করা যায় কারা এই খেলার প্রধান খেলারি এবং কোথায় এর শিকর।
অনেক প্রশ্নের মাঝে হারিয়ে গেল রাতুল - ইস্কাটনের পুরনো ফ্রেঞ্চ এম্বাসির দেয়াল ঘেষে রেঞ্জ রোভার স্টার্ট করছিলো নাতাসা - পাশে আসতেই দরজাটা খুলে ধরলো। গাড়িতে উঠেই - একটা মিষ্টি হাসি আর বাম গালে চুমু দেয়ার সাথে সাথেই গাড়ী চলতে শুরু করলো এক অজানা গন্তব্যের উদ্দেশে।..................... নাতাশা আই ফোনের জি পি আর এস এ দেখালো মসুরির দলের মত আকারের সেই চিপ যা মাল্টাতে অনুপ্রবেশ করানো হয়েছিল খোদা বক্সের বাহুতে সেই ছিপটা এখনও প্রজ্জলিত ঢাকা মেডিকেলের মর্গের ভিতর মহল তবিয়তে সিগনাল দিচ্ছে গুগলের ঢাকা শহরের ম্যাপ এ। ...এক ঝলক বঙ্কিম হাস্সো রেখা ভেসে উঠলো রাতুলের ঠোটে। ................
স্টিম বাথ রুমের পাশে দাড়িয়ে ছিল বক্সের অপেক্ষায় সুসান ; মৃদু পায়ে ধীর গতিতে এগিয়ে আসলো মিস কোয়েন এর কাছে ; চারদিকে চোখ ,সজাগ দৃষ্টি ; আলো আধারির সন্নিবেশিত স্টিম - গরম বাস্প নিগৃহীত হচ্ছে দরজা দিয়ে; কানে কানে জিগ্গেস করলো খোদা বক্স - কেন এত গোপনে দেখা? উত্তরে কোনো কিছু না বলেই দুজনায় ঢুকে গেল স্টিম রুমে।
বললো স্বল্প আওয়াজে ; আমার চাই রাশিয়ান অস্ত্র পাচার কারীদের নাম এবং ওদের মদ্ধপ্রাচিও টেরর গ্রুপদের বিশদ বিবরণ - বিনিময়ে পাবে , এক মিলিয়ন পাউন্ড - করাচির তোমার হাবিব জুরিখ ব্যাংকার একাউন্ট এ কাল সকালে পেয়ে যাবে ; ওসমান খালিদ যেন কিছু না জানে। পাকিস্তানি মহিলা দের প্রতি লালসা ও স্নিগ্ধ উষ্ণ সাহচর্য - অপূর্ব এই সুন্দরীর উদ্দাত্ত একপ্রকার আহ্বান খোদা বক্সের মাথার বাক্সটা খারাপ হবার উপায় ; কিছুক্ষণ ভেবে বলল - এক মিলিয়ন পাউন্ড আর সাথে চাই ব্রিটিশ ভিসা ; আমি বাকি জীবন ব্রিটেনেই কাটাতে চাই- এটাই আমার জীবনের শেষ কাজ; এই বিবাগী জবনের অবসান টানতে চাই - কেন উ হেল্প মি?
ভুরু কুচকে অল্পক্ষণ ভাবলো সুসান , কানে কানে বললো ; ফাইন উইল ডু ইট টু বাট ই নিড অল ডিটেল্স - কাল সকালের আগে, বক্স বললো , কেন আই ট্রাস্ট অসমান ? সুসান মাথা নেড়ে হা বোধক সম্মতি দিল;
খোদা বক্স এক বারো ভাবলো না ; কথায় সুসান পেল ওর ব্যাঙ্ক একাউন্ট ? বোকা - মহিলার গন্ধে বিভোর এস এস জি অপারেটিভ ; যা নাকি এক মাত্র সম্ভব পাকিস্তানি পুরুষের দ্বারা। যৌন তৃপ্তি এই সকল অর্ধেক সভ্য পাকিস্তানীদেরকে একমাত্র শোভা পায় ; একাত্তুরে ওদের পূর্ব পুরুষেরাও একই জঘন্য নারকীয় বলত্কারের তান্ডব চালিয়েছিল নিরীহ বাঙালিদের উপর।
নাত্সী যেমন গৃনিত ইহুদিদের কাছে ; ঠিক তেমনি পাকিস্তানিরা বাঙালিদের কাছে।
মুচকি হেসে সুসান বলল - সব ডিটেলস সহ সব কাগজ যেন কাল সকালের আগেই সুসানের নিকট পৌছে যায়; টাকা এবং ভিসা ব্যবস্থা হবে সাথে সাথে ; যেই কথা সেই কাজ। একটা জগত মোহনী হাসি দিয়ে বাই বলে বিদায় নিল সুসান।
চল্লিশ বসর বয়সী খোদা বক্স অনেকক্ষণ সেই উষ্ণ ভিজা স্টিম রুমের বেঞ্চে শুয়ে থাকলো আর স্বপ্নে বিভোর হয়ে গেল সুসানের মোহে আর টাকার প্রাচুর্যের সম্ভাবনায়।
হূ গিভস এ ডেম - মরুক ঐ সব মুসলিম নামক পশু গুলো - সব নাম, ঠিকানা ও অন্যান্য সব দিয়ে দিব সুসান কে ; আর এর পর টাকা গুলো হাতে আসা মাত্রই গায়েব হয়ে যাব চিরতরে ; খুঁজে আর কেই পাবে না আমাকে।
কিন্তু, কি চায় এই বুড্ডা অসমান মিয়া ? ভেবে পেল না কোনো সুরাহা ; সকালে আবার দেখা হবে - নানা প্রশ্নের মাঝে হারিয়ে ওই বেঞ্চেই চোখ বুজে এক ঘুম মারলো খোদা বক্স।
শিকারী যেমন তার শিকার কে চিনতে ভুল করে না ঠিক তেমনি খোদা বক্স মনে মনে সুসান কে তার পরবর্তী শিকার ভেবে গদগদ - ও জানে কিভাবে সুসান কে সে গায়েল করবে এবং তার ইচ্ছা চরিতার্থ করবে; ঘুনাক্ষরেও ভাবলো না নে কে এই সুসান ? কি ওর কাভার , কেন তার চাই মিডেল ইস্ট টেরর গ্রুপদের খবর, এজেন্টের নাম, রাশিয়ার সরবরাহকারীর সকল পাত্তা? নাহ, কোনো সন্দেহ এর কোনো অবকাশ নাই ওর মোটা মাথায় এই মুহুর্তে, ওর দরকার টাকা এবং এই অপূর্ব সুসানের সান্নিধ।সাহচর্জ এবং তৃপ্তি ও লালসা।
সুসান ইতিম ধ্যে জেরুলামকে জানিয়ে দিয়েছে খোদা বক্সের সাথে তার আলোচনার কথা- আই ফোনের ইনস্ট্যান্ট মেসেজ কে এনক্রিপ্ট করে - উত্তর ও এসে গেছে '' গো এহেড '' - মোসাদের নিকট এই মিডেল ইস্ট টেরর গ্রুপদের নেটওয়ার্ক তসনস করে দেয়া অতন্ত প্রয়োজন ওদের নিজেদের শান্তিতে বেছে থাকার নিমিত্তে; এস্পীয়নাজের জন্য এই অস্ত্র সাপ্লাই নেটওয়ার্ক কে ইটা এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ওরা কি ভাবে খোদা বক্স কে ডিল করবে এবং কেন ওসমান খালিদ এই কাবাবে হাড্ডি হলো এটাই ভেবে পাচ্ছে না সুসান।
ওসমান কার লোক - চায় সে খোদা বক্সের কাছে ? ওসমান খালিদ চায় না বাংলাদেশ কোনো ভাবেই উন্নতি করুক; সে চায় বাংলাদেশ কে পুনরায় পূর্ব পাকিস্তান বানাতে; ভারতীয় দের চলে পরে বেয়াকুফ বাঙাল আদমী ওর পবিত্র পাকিস্তান টাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছে - মোহাম্মদ আলী জিন্নার থেকেও যেন খালিদের পাকিস্তান প্রীতি অনেক প্রকট।
ওসমান শুনেছে এই দুর্ধর্ষ খোদা বক্সের কথা - ও এও জানে; - ইকবাল খান - খোদা বক্সের পিতা এক সময় ওসমানের পল্টনের হাবিলদার মেজর ছিল যখন ওসমান ওই পল্টনের টু আই সি।
লিবিয়াতে খোদা বক্স অনেক বার প্রকাশ করেছে তার বাংলাদেশে মিসন এ যাওয়ার ইচ্ছা - বিভিন্ন দেশ ভিত্তিক মুসলিম গ্রুপদের নেতাদের এবং ওদের বাংলাদেশি অংশ এর উপর নজর অনেক দিনের কিন্তু দুই এ দুই চার এক জায়গায় করা যাচ্ছে না অনেক দিন যাবত।
এস্পীয়নাজ এক বিশাল অজানা অচেনা জনপদ - যেখানে সবাই হাটা চলা করে কেই কাউকে চিনে না কিন্তু সবার অজান্তে সবাই ''জহুরী যেমন পাথরের মাঝ থেকে হীরা খুঁজে নেয়'' - ঠিক তেমনি কানেক্সন খুঁজে পাওয়ার জন্য ওরাও জুহুরির চেয়ে কোনো অংশে কম না।
ওসমান এক পাকিস্তান , খোদা বক্স বাবার প্রতিশোধ , সুসানা টেরর গ্রুপ উতপাটন , বাংলাদেশী গিনিপিগ এবং কিভাবে বাংলাদেশকে আবার তলাবিহীন বাস্কেটে রুপান্তরিত করার অপপ্রয়াস, লাস্টলি খোদা বক্সের মাধ্যমে - ওসমান খালিদের ডাবল ক্রস প্রণালীতে খুঁজে বের করা যায় কারা এই খেলার প্রধান খেলারি এবং কোথায় এর শিকর।
অনেক প্রশ্নের মাঝে হারিয়ে গেল রাতুল - ইস্কাটনের পুরনো ফ্রেঞ্চ এম্বাসির দেয়াল ঘেষে রেঞ্জ রোভার স্টার্ট করছিলো নাতাসা - পাশে আসতেই দরজাটা খুলে ধরলো। গাড়িতে উঠেই - একটা মিষ্টি হাসি আর বাম গালে চুমু দেয়ার সাথে সাথেই গাড়ী চলতে শুরু করলো এক অজানা গন্তব্যের উদ্দেশে।..................... নাতাশা আই ফোনের জি পি আর এস এ দেখালো মসুরির দলের মত আকারের সেই চিপ যা মাল্টাতে অনুপ্রবেশ করানো হয়েছিল খোদা বক্সের বাহুতে সেই ছিপটা এখনও প্রজ্জলিত ঢাকা মেডিকেলের মর্গের ভিতর মহল তবিয়তে সিগনাল দিচ্ছে গুগলের ঢাকা শহরের ম্যাপ এ। ...এক ঝলক বঙ্কিম হাস্সো রেখা ভেসে উঠলো রাতুলের ঠোটে। ................
চলবে।..
(গল্পের সকল চরিত্র কাল্পনিক- মিল যদি হয় তা হলে একেবারেই কাকতালীয় )
Comments
Post a Comment